নমিনেশন পত্রের দিন থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গোটা রাজ্য জুড়ে সন্ত্রাসের বাতাবরন শিষ্টি করেছে শাসক দল। অনেক রক্ত ঝড়েছে হারিয়েছে বেশ কয়েকটি প্রান। এবং তার পড়েও রাজ্য সরকার বলছে পঞ্চায়েত নির্বাচন তারা শুষ্ঠ ভাবে ও শান্তি পূর্ন ভাবে করবে। শান্তি কথার অর্থ বাংলায় বদলে গেছে । উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুর ব্লকের গুঞ্জরিয়াতে কংগ্রেস প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে এসে এমনই বলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাসমুন্সি।এদিন তিনি বলেন,রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ভোট পাবার জন্য বিরোধীদের বিশেষ করে কংগ্রেসকে ধমকানো হচ্ছে এবং হুঁশিয়ারি দেওয়া হচ্ছে।
এখোন তো দেখা যায় পঞ্চায়েত ভোট কিংবা বিধানসভা ভোট ও লোকসভা ভোটে সময় পার্থি ভোট চেতে আসেন ।ভোটের সময় ভোট পেয়ে জয়ী হন ।কিন্তু কিছু দিন পড়ে তারা নিজেকে কিছু অর্থের বিনিময়ে বিক্রি করে দেয়।কিন্তু তিনি মনে করেন উত্তর দিনাজপুর জেলায় কোন লিডার নিজেকে বিক্রি করে দিলেও কিন্তু জেলার গ্রাম বাংলার লোকেরা নিজেদের কখোন বিক্রি করে না। তৃনমূল কংগ্রেস বলে উত্তর দিনাজপুর জেলায় কংগ্রেস নাই ,তালে তারা এসে দেখে যাক এখানে কাউকে খাবারের লোভ দেখিয়ে কিংবা গাড়িতে করে আসে নি গুঞ্জরিয়াতে কংগ্রেস প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে । এদিন তিনি প্রয়াত কেন্দ্রীইয় মন্ত্রী তথা রায়গঞ্জের সাংসদ প্রীয়রঞ্জন দাশমুন্সী যে সাধারন মানুষের কথা ভেবে রায়গঞ্জে এমস হাসপাতাল গড়তে চেয়েছিলেন এই সেই তৃনমূল জমি না দেওয়ায় এখানকার মানুষ যেমন চিকিৎসা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হত না এবং সকলয়ের প্রীয়দাকে এই ভাবে চলে যেতে হত না সবার মাঝ থেকে। কিন্তু যাইই হোক না কেন,জনতার বিচারই শেষ কথা।
সেই জনতা যদি একজোট হয়ে যায় তবে যেকোনো অশুভ শক্তিকে উপরে ফেলে দিতে পারে।এদিন দীপা কংগ্রেস কর্মী ও সমর্থকদের মনবলকে চাঙ্গা করে তুলতে বলেন,আপনারা এগিয়ে যান।আমরা আপনাদের সাথে আছি।আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন শান্তিপূর্ণ রাখতে কর্মীরা যাতে কোনও বিশৃংখলায় জড়িয়ে না পড়েন সেই বিষয়ে নেতৃত্বকে নজর রাখার কথাও বলেন তিনি।এদিন ওই সভায় অন্যান্য দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা নেতা পবিত্র চন্দ ও ইসলামপুর ব্লক কংগ্রেস সভাপতি মুজাফফর হোসেন প্রমুখ।