উত্তর দিনাজপুর ,ডালখোলা: এক শ্রমীকের হত্যার অভিযোগ তুলে থানার দারস্ত হল মৃতের পরিবার। পয়লা বৈশাখের পড়ে বাড়ি ফিরে আসার কথা থাকলেও বাড়ি ফিরলেও জীবিত অবস্থায় নয়।তার নিথর দেহ বাড়িতে আসে। এই ঘটনার জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মৃতের পরিবারে। মৃত যুবকের নাম প্রহ্লাদ সরকার ( ২২)। পেশায় পেন্ডেল তৈরীর শ্রমীকের কাজ করতো। বাড়ি উত্তর দিনাজপুর জেলার ডালখোলা থানার লালগছ এলাকায়।বিহারের ঝিটকিয়ার দুখিরাম ব্যাপীর পেন্ডেলের কাজের শ্রমীক ছিল প্রহ্লাদ।
মৃতের পরিবার সুত্রে জানা জায় সকালে তাদের কাছে খবর আসে প্রহ্লাদ পথ দুর্ঘটনায় মারা গেছে। ৫ জন মিলে ভুটভুটিতে করে কাজে যাচ্ছিল সেই সমম ভুটভুটি উল্টেগেলে প্রহ্লাদ গুরুত্বরর আহত হয়। প্রথমে তাতে কৃষনগঞ্জ লায়েন্স হাসপাতালে পড়ে তার শারীরিক অবস্থা অবনতাই হলে উত্তরবঙ্গ ম্যাডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় প্রহ্লাদের। কিন্তু পরিবারের লোকেদের অভিযোগ প্রহ্লাদ মারা গেলে তাদের সঠিক ভাবে তথ্য দেয়না কেঊ। হাসপাতালের কাগজ পত্র দেয়নি তাদের।সেখানেই তাদের সন্দেহ হয়।
আর একাটি ভুটভুটিতে ৫ জন গেলে কারো কিছুই হল না কিন্তু প্রহ্লাদ কিভাবে মারা গেল।তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। রাতেই ডালখোলা থানায় পরিবারের তরফে জানানো হলে পুলিশ প্রহ্লাদের মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। অপরদিকে মৃতের পরিবারের তরফ থেকে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হবে বললে জানান মৃতের আত্মীয় তপন মণ্ডল। তাদের অভিযোগ প্রহ্লাদকে হত্যা করা হয়েছে।কারন প্রহ্লাদ তার পরিবারের লোকেদের জানিয়েছিল পয়লা বৈশাখের পড় কাজ ছেড়ে সে বাড়ি চলে আসবে।তার মালিকের কাছে তার পাপ্য টাকাও চেয়েছিল। মালিক জানিয়েছিল কয়েকদিন পড়ে দিবে। এখোন দেখার বিষয় হত্যা না পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু তা ময়না তদন্তের পড় যানা যাবে। প্রহ্লাদের মৃত্যুর খবরে তার পরিবারে শোকের ছায়া।