শুভ বিশ্বাস : জাকিয়ে পরেছে শীত, আজ মরশুমের সব থেকে শীতলতম দিন। প্রকৃতির খাম খেয়ালি পনায়, শীত আসার পথে বাঁধার সৃষ্টি হয়েছিল। তবে শেষ পর্জন্ত শীতের প্রবেশ ঘটল বঙ্গে। তবে শীত প্রেমীদের কাছে এ এক খুশির খবর। সব মিলিয়ে সকাল থেকে সূর্য মামার দেখা নেই, বাইরে উত্তরে হাওয়া, আকাশের মুখ ভার। সারা দিনই বয়েছে উত্তরের ঠান্ডা হাওয়া। রোদ গায়ে লাগেনি। এসব দেখে শীতপ্রেমিকদের অনেকেই আশা করছেন, ঝিমিয়ে থাকা ঠান্ডা অবশেষে লম্বা দাপুটে ইনিংস খেলতে চলেছে। কিন্তু এই শীতের স্থায়িত্ব কতদিন? তা নিয়েই ধন্দে রয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। কারণ মাঝমধ্যেই পশ্চিমী ঝঞ্ঝা, নিম্নচাপ কিংবা ঘূর্ণাবর্ত শীতের পথে বাধা তৈরি করছে। তবে শহরবাসী চুটিয়ে উপভোগ করছে এই শীত।
সকাল থেকে কুয়াশার চাদরে মুখ লুকিয়েছে আকাশ। এই শীতের জন্য অপেক্ষা রত ছিল শহরবাসী, শেষ মেষ শীতের আগমন। ।আলিপুর আবহাওয়া দফতরের আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, এখন কোনও ঘূর্ণাবর্ত কিংবা পশ্চিমী ঝঞ্ঝার আভাস নেই । আগামী কিছুদিন শীত জাঁকিয়ে পড়বে বলেই আশাবাদী তারা। কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকাগুলির মতোই জেলাগুলিতেও শীতের কামড় ভালই টের পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ফলে সপ্তাহান্তেও জমিয়ে শীত উপভোগ করতে পারবেন রাজ্যবাসী। তাই কবিতার ছন্দে বলা চলে, “শীতের হাওয়া লাগল নাচন আম্লকির এই ডালে ডালে।