ন্যাশনাল ইন্সিটিউট অফ ডিজিটাল এডুকেশন বা নাইডের উদ্যোগে “ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড” এর প্রচলন শুরু হল । এই বিষয়ে নাইডের চেয়ারম্যানকে বিষদে জানতে চাইলে তিনি বলেন , নাইড একটি সংস্থা হিসাবে সমাজের কাছে দায়বদ্ধ , নাইডের এই সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে এই “ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড” প্রচলন শুরু করা হল । কারন অামরা মনে করি সমাজে অনেকেই অাছেন যারা প্রতিনিয়ত সমাজের ভালোর জন্য কিছু না কিছু কাজ করে যাচ্ছেন । এমন অনেকেই অাছেন যাদের নাম কেও জানে না , তারা কোন সরকারি সম্মাননা পান না । অামাদের উদ্দেশ্য তাদের সম্মাননা দেওয়া , তাদের পরিচয়কে সমাজের সামনে তুলে ধরা । বিশেষ করে যারা তাদের অবদান প্রতিনিয়ত ডিজিটাল ইন্ডিয়া গঠনে অগ্রনি ভৃমিকা গ্রহন করছে । তাই নাইডের পক্ষ থেকে এটি একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস মাত্র । অামাদের এই কাজে সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের অান্তরিক সাহায্য ও সহযোগিতা করে যাচ্ছেন । অামরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ ।
অাসুন ডিজিটাল বাংলা গড়ে তুলি , কারন ডিজিটাল বাংলা ছাড়া ডিজিটাল ইন্ডিয়া গড়া সম্ভব নয়। অাসুন অামরা সবাই মিলে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গড়ে তুলি ।
অাপনি বা অাপনার অসে পাশে যদি এমন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থাকে যে ডিজিটাল বাংলা গড়তে অগ্রনি ভূমিকা নিয়েছেন বা নিচ্ছেন , যেমন – কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল পেমেন্ট নিয়ে কাজ করছে , কোন প্রতিষ্ঠান তার প্রতিষ্ঠানের সমস্ত কাজ ডিজিটাল ভাবে বা সফ্টোওয়ারে কাজ করছে, একজন কবি বা সাহিত্যিক খাতা কলম বাদ দিয়ে মোবাইল অ্যাপ বা কম্পিউটারে কাবিতা বা সাহিত্য লিখছেন , একজন শিক্ষক বা প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল ক্লাসরুমে ক্লাস নিচ্ছেন , একজন ডাক্তার কম্পিউটার ব্যবহার করে প্রেসক্রিপসান ও এপয়ামেন্ট দিচ্ছেন ইত্যাদি । তাদের বিষদ বিবরন ডিজিটাল ফর্ম অাকারে অামাদের কাছে পাঠান । ডিজিটাল ফর্ম এর লিঙ্ক হল : https://goo.gl/xPQcmp
ডিজিটাল বাংলা গড়ার অবদানের জন্য অামরা তাকে সম্মননা দিতে অাগ্রহি । অামাদের মাধ্যমে সারা বিশ্ব জানবে অাপনার নাম । তিনি অারও বলেন সমাজের যে কেও অামাদের সাথে সমিল হতে পারে । পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবর্ষ ব্যাপি নাইডের সমস্ত ফ্রানচাইজিদের অান্তরিক চেষ্টা ও পরিশ্রমে অামাদের এই কাযর্কলাপ চালিয়ে যাওয়া হবে । অামি কৃতজ্ঞ নাইডের ফ্রানচাইজিদের প্রতি ।
( বাংলা এক্সপ্রেস নাা এই কর্মযজ্ঞের মিডিয়া পার্টনার হিসাবে নিয়োজিত হতে পেরে অানন্দিত )