ধর্ষণ নামক সংক্রমণ বেড়ে চলেছে !


সোমবার,১৫/০৬/২০১৫
761

বিবাহ প্রথা ও পারিবারিক বন্ধনের মাধ্যমে জৈবিক চাহিদা মেটানোর পদ্ধতি হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। সেটা সমাজের জন্য কল্যানকর। কোন এক শ্রেণী যদি এটাকে খারাপের দিকে নিয়ে যেতে চায়, তাহলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের -কে দমন করতে হবে সামাজিক ভাবে। ধর্ষণ অভিযোগে কেও যদি অভিযুক্ত হয় তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে, তাহলে ভয়ে এই জঘন্য কাজটি করতে শত বার ভাববে। আমরা মানুষ সব প্রাণীর থেকে বুদ্ধিমান তাসত্ত্বেও কেন এই কাজ করি তাবলা খুবই কঠিন ব্যাপার। আমরা সমাজবদ্ধ ভাবে নারী ও পুরুষ একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবো এটাই নিয়ম। লুইস হেনরি মর্গানের ধারনানুযায়ী, যখন মানুষ পৃথিবীতে অবাধ যৌনাচার করত, তখন যৌন জীবনের ওপর কোন সামাজিক নিয়ন্ত্রন ছিল না। তাই তখন বিবাহ জিনিসটা দেখা যেত না। এটাই প্রথম স্তরে ছিল রীতি। ধর্ষণের মত একটি জঘন্য এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ ঘটিয়ে যখন কোন অপরাধী বিভিন্ন ধরনের ব্যানারে আশ্রয় নেয় তখন মানবতা কেঁদে ওঠে। দিল্লিতে চলন্ত বাসে বা হরিয়ানায় নির্ভয়া কান্ড ঘটার পর ধর্ষকের শাস্তির জন্য দিল্লি তথা গোটা ভারত কেঁপে উঠেছিল। সারা বিশ্ব থেকে মিডিয়া সে খবর দিনের পর দিন প্রকাশ করেছে। তারপর আবার অনেকগুলো ধর্ষণ ঘটেছে। শুধু ভারতে নয় বিশ্বে সর্বত্র। মিডিয়াতে দেখা যায় বাবার হাত থেকে রেহাই মেলেনি মেয়ের, শ্বশুড় দ্বারা গৃহবধু, ভাইয়ের কাছে বোন ধর্ষিতা, বিবাহ প্রলোভন দেখিয়ে মাসের পর মাস ধর্ষণ, শিক্ষকের হাতে ছাত্রী, বন্ধুকে দিয়ে ভাইয়ের স্ত্রীকে ধর্ষণ এমনকি ৩ বছরের শিশুকে পাশবিক ভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ধর্ষক নামা জিনিসটা হয়ে চলেছে। এতে সমাজের মারাত্নক ক্ষতি হচ্ছে। আরও কঠিন শাস্তি হোক এই সব জঘন্য মানুষগুলিকে সমাজ থেকে নির্মূল করা হোক…

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট