দিল্লীর দাদা ও পশ্চিমবঙ্গের দিদি এসে কিছু করতে পারবে না। সাধারণ মানুষকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। এই বার্তা দিতেই উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে এলেন রায়গঞ্জের সাংসদ মহম্মদ সেলিম।


শুক্রবার,১২/০৬/২০১৫
688

বিকাশ সাহাঃ    ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক ফর এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট (নাবার্ড) এর আর্থিক সহায়তায় ও রায়গঞ্জ সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের প্যাক্স ডেভেলপমেন্ট সেলের পরিচালনায় ক্ষুদ্র ঋণদান প্রকল্প, আম আদমি বিমা যোজনা অবং ন্যাশনাল রুরাল লাইডলিহুড মিশানের উপর সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করা হয় উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জে। এদিন শুক্রবার দুপুরে কালিয়াগঞ্জের ১ নম্বর অনন্তপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ভেলাই শরৎ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ে এই সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করা হয়। উক্ত সচেতনতা শিবিরে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন রায়গঞ্জের সাংসদ মহম্মদ সেলিম। সেলিম সাহেব ছাড়াও এই সচেতনতা শিবিরে উপস্থিত ছিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার অ্যাসিস্ট্যান্ট রেজিস্টার অফ কো-অপারেটিভ সোসাইটিস বাবলু সূত্রধর, নাবার্ডের উত্তর দিনাজপুর জেলার ডিডিএম মৃণাল কান্তি দে, জেলার এলডিএম সুবীর দে, রায়গঞ্জ সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের সভাপতি বৈকুণ্ঠ বৈশ্য সহ প্রমুখ।
মহিলাদের স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে এই সচেতনতা শিবিরে দুটি স্বনির্ভর দলের হাতে ক্ষুদ্র ঋণদান প্রকল্পের ৪৫ হাজার ও ৫৫ হাজারের চেক তুলে দেওয়া হয়। যার সুদের হার ৫.৬০ শতাংশ।
সচেতনতা শিবিরে এসে রায়গঞ্জের সাংসদ মহম্মদ সেলিম বলেন, দেশ যখন স্বাধীন হয়েছিল তখন আত্মনির্ভরের কথা বলা হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত দেশ ও রাজ্য যারা চালাচ্ছে তাঁরা পুঁজিপতিদের জন্য কাজ করে চলেছে। তাই গরীব মানুষ যখন একক ভাবে বাঁচতে পারছে না তখন যৌথ ভাবে গোষ্ঠীবদ্ধ ভাবে যাতে বাঁচতে পারে তার জন্য রায়গঞ্জ সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক ও ভেলাই সোসাইটি মিলে গরীব মানুষকে স্বনির্ভর করতে এগিয়ে এসেছে।

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট